Table of Contents
ইনানী সমুদ্রসৈকত
বাংলাদেশ বিশ্বের বৃহৎ বদ্বীপ। এই বদ্বীপের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান হলাে কক্সবাজার। ইনানী সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে ২৫ কিলােমিটার দূরে অবস্থিত। প্রতিনিয়ত এখানে শত শত মানুষ উপভােগ করতে আসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য।
ইনানী বীচ কোথায় অবস্থিত
কক্সবাজার শহর থেকে ২৫ কিলােমিটার দূরে ইনানী সমুদ্র সৈকত অবস্থিত।
ইনানী সমুদ্রসৈকতে যা যা দেখতে পাবেন
ইনানী সমুদ্র সৈকত বঙ্গোপসাগরের একটি উপকূলভূমি যা বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে একটি পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়। বাংলাদেশের কক্সবাজার শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলােমিটার দক্ষিণে অবস্থিত ইনানী প্রবাল গঠিত সমুদ্রসৈকত। পশ্চিমে সমুদ্র আর পূর্বে পাহাড়ের এক অপূর্ব জায়গাটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটন আকর্ষণ। মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে কক্সবাজার থেকে ইনানী যেতে হয়। যাবার পথে হাতের বামপাশে পাহাড় আর ঝর্ণার এবং ডান পাশে সাগর ও বালুকাবেলার অপূর্ব নৈর্সগিক দৃশ্য চোখে পড়ে। সাগরপাড়ে বালির উপর বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে আছে বিশালাকার পাখর রাশি। সাগরের ঢেউ আছড়ে পড়ে সেসব পাথরের ওপর, তখনাে জোয়ারের জল এসে ধুয়ে যায়। বিকেলে সূর্যাস্তের প্রাক্কালে ইনানী সৈকতে লাল কাঁকড়ার মিছিল। বনভােজন আর গােসলের জন্য চমৎকার স্থান এই সমুদ্র সৈকতটি। এসব দেখতে ভালােই লাগবে যেকোন দর্শনার্থীর।
ইনানী বীচে কিভাবে যাবেন?
ঢাকা থেকে বাসে করে কক্সবাজার যেতে হবে। কক্সবাজার থেকে ট্যাক্সি ক্যাব বা ছোট ছােট গাড়ীতে করে ইনানী সমুদ্র সৈকতে যেতে হবে।
সৈকতে যেয়ে কোথায় থাকবেন
কক্সবাজার হলাে আবাসিক হােটেলের শহর। কক্সবাজার শহরের যে কোন হােটেলে রাতযাপন করা যাবে।এখানে ‘ইনানী বীচ রিসাের্ট’ নামে একটি অবসর যাপন কেন্দ্র রয়েছে। ইচ্ছে করলে সেখানে রাত্রি যাপন করতে পারেন। কক্সবাজার ভ্রমণগাইড পোস্টে হোটেলসমূহের নম্বরসহ বিস্তারিত দেওয়া হয়েছে। ভিসিট করতে ক্লিক করুন।